YOU CAN'T IMAGINE WHY THIS 11 YEAR OLD GIRL GOT MARRIED






1 Zets Family Memories
Jim Zetz really suffers from cancer that will take his life, and he has few years to live in this earth. His daughter wanted her father to see her got married before he died, and her wish is done.


2 11-Year Old Bride


This is a not planned wedding, she want to do it just because of her dying father to witness one of his final wishes, and it is a very touching moment.

3 Daddy's Little Girl

It is so sad to see a girl who clearly like and ardors her father to know that her wedding day with him is only the dress rehearsal. but Still, they respect the moment as best as she could.


4 A Death Sentence Jim Zetz has stage 4 pancreatic cancer, and his time on this Earth is numbered. How happy will it be to spend your final days than with your childreen and wife?
5 A Community Unites

The community gathered to help the family whose resources go to medical bills by giving a cake and decorations, and also other elements that make the wedding a special one.

Birishiri.বিরিশিরি

Birishiri
Birishiri, Netrokona,Bangladesh
Birisiri (বিরিশিরি)

দুই দিন সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন নেত্রকোণার এক কোণায় অবস্থিত সুসং দুর্গাপুরের বিরিশিরি থেকে। এখানে নদী এবং পাহাড়ের অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। যাতায়াতঃ

ঢাকার মহাখালী বাস স্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বিরিশিরির বাস পাবেন। ভাড়া ২০০ টাকা। বিরিশিরির বাস বলা হলেও সমেশ্বরী ব্রীজ এর কাজ শেষ না হওয়ার কারণে বাস থেকে নামতে হবে সুখনগরীতে। সেখানে ২ টাকা দিয়ে নৌকায় ছোট নদী পাড় হয়ে ওপাড় থেকে মোটর সাইকেল, রিক্সা, টেম্পু, বাসে দুর্গাপুর যেতে হবে। রাস্তা এক কথায় জঘন্য। এজন্য মোটর সাইকেলই সুবিধা জনক। ভাড়া নিবে ২ জন এর জন্য মোটর সাইকেল ১০০ টাকা, রিক্সা ৮০-১০০ টাকা, টেম্পু/বাস জনপ্রতি ২০ টাকা।

থাকার ব্যবস্থাঃ

সব চেয়ে ভালো থাকার জায়গা YWCA রেষ্ট হাউজ। বেশ সুন্দর, ছিমছাম, গোছানো। ২ টা সিঙ্গেল বেড এর রুম ভাড়া ৬০০ টাকা। ২ টা ডাবল বেড এর রুম ১০০০ টাকা, এছাড়া ৭ জন এর থাকার জন্য বড় রুম আছে। জনপ্রতি ২০০ টাকা। কাছাকাছি প্রায় একই মানের YMCA এর রেষ্ট হাউজ, কালচারাল একাডেমির নিজস্ব রেস্ট হাউজ ও জেলা পরিষদ ডাক বাংলো। এছাড়াও কম খরচের হোটেল স্বর্ণা আছে। এছাড়াও বেশ কিছু কম দামি হোটেল রয়েছে। YWCA/YMCA তে খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। খাওয়ার জন্য একটু হেটে বাজারে যেতে হবে।

কি কি দেখার আছে [Locations]:
১) বিজয়পুর চীনামাটির খনি (Bojiypur Hill of Porcelain)
২) রানীখং গীর্জা (Queen's Church)
৩) কালচারাল একাডেমী (Cultural Academy)
৪) সোমেশ্বরী নদী (Someswary River)
৫) সাগর দিঘী (Sagor Lake)
বিজয়পুর [Bijoypur]
বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। ছোট বড় টিলা-পাহাড় ও সমতল ভূমি জুড়ে প্রায় ১৫ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ৬০০ মিটার প্রস্থ এই খনিজ অঞ্চল। খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ১৯৫৭ সালে এই অঞ্চলে সাদামাটির পরিমাণ ধরা হয় ২৪ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন, যা বাংলাদেশের ৩শ’ বৎসরের চাহিদা পুরণ করতে পারে। চীনামাটির পাহাড় গুলো সাদা রং এর। কিছু কিছু জায়গায় মেরুন বা হালকা লাল রঙ বিদ্যমান। পাহাড় থেকে মাটি তোলায় সেখানে হ্রদের সৃষ্টি হয়েছে। বেশির ভাগ হ্রদ্রের পানির রঙ নীল। কিছু কিছু জায়গায় সবুজাভ নীল। কিছু জায়গায় সাদা, কিছু জায়গায় লাল। তবে হ্রদ থেকে পানি তুলে খনন করার জন্য লাল পানি এখন আর নেই। হ্রদের উপড় পাহাড় চূড়ায় কিছুক্ষণ জিড়িয়ে নিতে দারুন লাগবে। বিজয়পুর এর ট্যুরিষ্ট সিজন শীতকাল। তখন পানী গাঢ নীল থাকে। রানীখং গীর্জা [Queen's Church] দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ থেকে ৬ কিলোমিটার উত্তরে সীমান্তে সোমেশ্বরী নদীর কোল ঘেঁষেই রানীখং মিশনটি একটি উচু পাহাড়ে অবস্থিত। ১৯১০ সালে এ রাণীখং মিশনটি স্থাপিত হয়। যেখান থেকে প্রকৃতিকে আরও নিবিড়ভাবে উপভোগ করা যায়। কালচারাল একাডেমি [Cultural Academy] বিরিশিরি কালচারাল একাডেমিতে উপজাতীয় সংস্কৃতি চর্চা করা হয়। এখানে প্রতি বছর উপজাতীয়দের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। প্রতিটি অনুষ্ঠানে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর জনসমাগম হয়। কমলা রাণী দিঘী [Komola Rani's Lake] বিরিশিরি ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই কমলা রাণী দিঘী। এই কমলা রাণী দিঘী সাগর দিঘী নামেও পরিচিত। দিঘীটি পুরোপুরি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেলেও এর দক্ষিণ পশ্চিম পাড় এখনও কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে। সোমেশ্বরী নদী [Someswary River] বলা যায় এই নদীটি একটি কয়লা খনি। সারা দিন স্থানীয় দিন-মজুররা এই নদীতে কয়লা তোলে। দিন শেষে স্থানীয় মদুদদার দের কাছে কয়লা বিক্রি করে। মেঘালয়ের গারো পাহাড় থেকে নেমে এসেছে এই সোমেশ্বরী নদী যার আদি নাম ছিলো ‘সমসাঙ্গ’। বিজয়পুর, রানী খং এসব জায়গায় যেতে হলে এই নদী নৌকায় পাড় হতে হয়। কুল্লাগড়া মন্দির [Kullapara Temple] বিজয়পুর যাওয়ার সময় পথেই পড়বে কুল্লাগড়া মন্দির

বিরিশিরি থেকে যাওয়ার উপায়ঃ বিজয়পুর, রানীখং, বিডিয়ার ক্যাম্প এসব ঘুরতে রিক্সা অথবা মোটর সাইকেল ভাড়া করতে হবে। সমেশ্বরী নদী পাড় হয়ে ওপাশে যেতে হবে। নদী পাড় হতে নৌকাকে দিতে হবে জনপ্রতি ৫ টাকা। আর মটর সাইকেল এর জন্য ১০ টাকা। মটর সাইকেল এ গেলে সব ঘুরে আসতে ৬ ঘন্টা মত সময় লাগবে। ১ টা মটর সাইকেলে ২ জন এর ভাড়া পড়বে ৫৫০-৬০০ টাকা। আর রিক্সায় গেলে ২ জন এ খরচ পড়বে ৪০০-৪৫০ টাকা। ফিরতে সময় লাগবে ৮ ঘন্টা মত। তবে রাস্তা খুবই খারাপ হওয়ায় মাটর সাইকেলে গেলে সুবিধা হবে।

Map: Into the Birishiri Where the hills sleep leaning against the sky,where the river flows with eternal symphony...if you want to visit such places then must go to Birishiri.I can guarantee you that this is the place which can pacify your mind with its incredible landscape.The herat of Birishiri is its very river Shomeshhori. Though last time I crossed the river on foot,I hope you will see a magnificent river flowing flawlessly when you'll visit this place.It's a wonderful experience to enjoy the beautiful landscape sitting at the sandy shore of Shomeshhori river when the sun starts to set behind the long distant hills.If you want to discover the whole area it will be wise to hire a rickshaw for 300-400 taka.There are few magnificent colorful ceramic hills and some small hills in India-Bangladesh border. There is a missionary church at the top of a hill. Its quite and calm environment can refresh any torment mind.From the top of this hill the excellent landscape looks more excellent.There is also a BDR camp.You can visit through this with their permission. There is a Ramkrishna Ashrom.It has nice structural beauty.It was established in 1936. You can also visit through the village of local people.Few different tribes and bangalis live here together in peace.There harmonic relationship proves the rich ethnic establishment of this country. How to go: Birishiri is in Shushong Durgapur thana under Netrokona district.From mahakhali,Dhaka there is direct bus to birishiri.But if you are unlucky to get the road to Birishiri is bad(usually at rainy season)then the bus will stop at Shushong Durgapur.From here Birishiri is 2/3 miles away.If you can manage any tempo you can reach there easily and directly.It is a nice thing that you can spend a night at a very cheap cost(100/-per single bed) at YMCA.Price of food is also very low here.So don't late.Visit and enjoy Birishiri.

ভ্রমণ বিরিশিরি নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর বিরিশিরিতে এর অবস্থান। যারা সমাজ পরীক্ষা দিতে দিতে বাংলাদেশের মানচিত্র মুখস্থ-ঠোঁটস্থ করে ফেলেছেন, তারা নিশ্চয়ই জানেন নেত্রকোণা বাংলাদেশের কোন কোণাতে অবস্থিত! যাদের এখনো মানচিত্র মুখস্থ হয়নি, তারা ঝটপট দেখে ফেলুন একবার। কনকনে শীত উপেক্ষা করে ক'দিন আগেই ঘুরে এলাম সেই কোণার জেলা নেত্রকোণার এক কোণায় অবস্থিত দুর্গাপুরের বিরিশিরি।
শুরুতেই বলে নিই কি করে যেতে হবে বিরিশিরি। ঢাকার মহাখালী থেকে বিরিশিরি কিংবা দুর্গাপুরের বাসে উঠতে হবে। বাস ভাড়া খুব বেশি না, দুই-তিনশত টাকা। বাসের যাত্রাটা নেত্রকোণার পর থেকেই খুব বাজে। কারণ জানতে চান? একটু কষ্ট করে নিচের ছবিটায় চোখ বুলিয়ে নিন।
আমাদের মহান জনপ্রতিনিধিদের কাজ-কারবারের নমুনা ...
বুঝতেই পারছেন...এ অসমাপ্ত সেতুর কারণেই ওপারে দুর্গাপুরে সড়ক ব্যবস্থায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি। সেই দশ কি বারো বছর আগে একবার রাস্তা তৈরি করে দিয়েই হাত গুটিয়ে নিয়েছে সরকার। রাস্তার বর্তমান যে হাল...কোমর ব্যাথা থাকলে ভুলেও ঐদিক যাবেন না, আর ব্যাথা না থাকলে ব্যাথা কোমরে নিয়ে ফিরে আসার জন্য অবশ্যই একবার ঘুরে আসবেন আমাদের মতো।
বিরিশিরি বাসস্ট্যান্ডই বাসের শেষ গন্তব্য। ঢাকা থেকে সময় প্রায় চার ঘন্টা লাগে। বাসস্ট্যান্ডের কাছেই ওয়াইএমসিএ হোস্টেলে যোগাযোগ করতে পারেন, যদি রাত কাটাতে চান। হাতে একদিন সময় নিয়ে গেলে প্রথম দিন দুর্গাপুর পৌঁছে আমাদের মতো ঘুরে আসতে পারেন বিজয়পুরের সীমান্তেও। পাহাড় আর সবুজে ভ্রম হতে পারে...বান্দরবান কিংবা রাঙ্গামাটি নয়তো? পাহাড়ে সবুজ
দূর থেকে ভারতের বিএসএফ ক্যাম্প
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা...চলে গেছে ভারতের দিকে
ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত, যদিও ছবি বলছে ভিন্ন কথা ...
পাহাড় ভ্রমণ শেষে ফিরে আসছি আমরা
তখন নিস্তেজ সূর্যও হেলে পড়ছিল ধীরে ধীরে
দুর্গাপুরে সরকারি একটা ডাকবাংলো আছে। যাদের সরকারি ডাকবাংলোতে থাকার সুবিধা আছে, তারা এখানেও থাকতে পারেন। ওয়াইএমসিএ হোস্টেল অপেক্ষা এ ডাকবাংলো বিরিশিরির নিকটবর্তী। ডাকবাংলোর লাগোয়া টেরেসে আবারও আরেক নাম না জানা ফুল! বারবার নাম-না-জানা ফুল বলছি বলে ভাববেন না এ ফুলগুলো খুব দুর্লভ কিসিমের। আসলে আমার ফুলের সম্পর্কে ধারণা শূন্যের সামান্য নিচে।
নাম না জানা ফুল ফুলের কথা বলতে বলতে মনে পড়লো, পাহাড় থেকে ফেরার পথে গারোদের এক ঘরের সামনে থেকে তোলা আরেকখানা নাম না জানা ফুল! এটা কি পাতাবাহার?
নাম না জানা লাল ফুল
পাহাড় বাইছে গারো শিশু আদিবাসীদের ব্যাপারে আমার একটা সাধারণ পর্যবেক্ষণ, তারা উড়ে-এসে-জুড়ে-বসা এই সেটেলার আমাদের বেশ সন্দিগ্ধ দৃষ্টিতে দেখে। এমনকি শিশুরাও এর বাইরে নয়। ক্যামেরা দেখলেই তাদের নিষ্পাপ মুখে এক ভয়ার্ত ভাব দেখা যায়। এর পেছনেও হয়তো কোনো কারণ আছে। ক্যামেরার পেছনে থাকা মানুষের জন্য এ পরিস্থিতি বেশ অস্বস্তিকর। উল্লেখ্য, উপরের গারো শিশুর ছবিটা আমার বন্ধুর তোলা। এবার বিরিশিরির যে মূল আকর্ষণ... নীলচে সবুজ হ্রদ, সেখানে যাবার গল্পে আসি। বাসস্ট্যান্ড থেকে ২০০-৩০০ টাকাতে রিকশা ভাড়া করে চলে যেতে পারেন চীনামাটির পাহাড়, যার বুক চিরে জেগে উঠেছে এই নীলচে সবুজ পানির হ্রদ। রিকশাওয়ালাই আপনার গাইড হিসাবে কাজ করবে। মোটর সাইকেলে করেও যেতে পারেন, তাতে সময় কম লাগবে, পয়সা বেশি লাগবে, তবে বেশিক্ষণ ঘুরতে পারবেন না। আর এইসব অভিযানে আমার কেন যেন একটু ধীরে চলতে বেশি ভাল লাগে। সূক্ষ্ণ ডিটেইল নজরে পড়ে বেশি। যেতে পথে পড়বে সেন্ট যোসেফের গীর্জা। গীর্জাটা বেশ সাজানো গোছানো, নীরব আর খুব সুন্দর।
সেন্ট যোসেফের গীর্জা
ক্রুশবিদ্ধ যীশু গীর্জার বিভিন্ন জায়গায় অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের চারা লাগানো। তা থেকেই কয়েক স্ন্যাপ! নাম-জানি-না ফুল সাদা গোলাপ গীর্জার কথা বলতে বলতে আবারো অন্য প্রসঙ্গে একটু বলি। বাংলাদেশের বাইরে পা ফেলিনি বলে জানি না অন্য কোন দেশে কোন ধর্মের কি অবস্থা। কিন্তু রাঙ্গামাটি, দুর্গাপুর সহ বিভিন্ন আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার সবখানেই দেখেছি গীর্জার অবস্থান। এটা স্বীকার করতেই হবে আদিবাসীরা বছরের পর বছর ধরে উড়ে-এসে-জুড়ে-বসা এই আমাদের শোষণের শিকার। কিন্তু সেসব জায়গাতেই গীর্জার আনাগোনা দেখে মনে প্রশ্ন জাগে, শোষিতদেরই কি ধর্মের ছায়াতলে আনা সহজ? নাকি এটাও কোন পলিসি? তাই না দেখেও বুঝতে পারি এবং এ ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত, এখনকার বৌদ্ধ, মুসলমান আর খ্রিস্টানদের প্রায় সবারই পূর্বপুরুষ নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিল। যাক গে, ধর্ম প্রসংগ বাদ দিই। ভ্রমণের কথা বলি। অনেকটা দূর গ্রাম্য পথ পাড়ি দিয়ে রিকশা এসে পৌঁছাবে নদীর চরে। বালুচর চরে কিছুদূর আপনাকেও ঠেলতে হবে রিকশা। নমুনা নিজ চোখে দেখুন! রিকশা ঠেলছিল বন্ধু অবশ্য আমার মত ক্যামেরা হাতে নিয়ে ঘুরলে এ যাত্রা বেঁচে গেলেও যেতে পারেন ;) জীবিকার খোঁজে বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে... কবিগুরুর কবিতা মেনে এ নদী চলেনি। শীতে এ নদীতে হাঁটু পানি। চাইলে হেঁটেই পার হতে পারেন। না চাইলে রিকশার সাথে নৌকায় আপনিও সওয়ার হয়ে যান! নদীটা অনেকটাই জাফলং এর নদীর মতো। স্বচ্ছ পানি, তলদেশ স্পষ্ট। পার্থক্য শুধু জাফলং এর পাথর, আর কিছু না। নৌকায় নদী পাড়ি দিয়ে ওপারে গিয়ে শুরু হবে আরো দীর্ঘ রিকশা ভ্রমণ। মাঝেই মাঝেই কালভার্ট আর ব্রীজ, রিকশা থেকে নেমে কিছুদূর হেঁটে আবার রিকশা...এমনি করে চলতে হবে অনেকটা পথ। পথের ধারে এ ফুলগুলো বেশ দেখা যায়। শুধু এই ফুলের অনেক অনেক ছবি তুলেছি আমি , বলা যায় আমার প্রিয় ফুল। এক বন্ধু জিজ্ঞেস করেছিল নাম কি, নির্মলেন্দু গূণের কাছ থেকে ধার করে বলেছিলাম, "আমার প্রিয় দুই ফুল জুঁই ফুল আর তুই ফুল" তুই ফুল নিচের ছবিটা পরিবেশ রক্ষার ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে আশা করি! কাঠের গুড়ি নেত্রকোণায় কাঠ পাচারের এক মজার উপায় শুনলাম। ভারতের পাহাড় থেকে গাছ কেটে কাঠের গুড়ি পাহাড় থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। ঢাল বেয়ে সে গুড়ি এসে বাংলাদেশে পড়ে। রাতে চোরাকারবারীরা এসে কাঠ নিয়ে যায়। যাই হোক, রিকশায় চলতে চলতে ক্লান্ত হয়ে গেলে বুঝবেন এসে পড়েছেন হ্রদের কাছে। আমাদের পাহাড় ডিঙ্গোনোর শখ দেখে রিকশাওয়ালারা আমাদের নামিয়ে দিলেন এক পাহাড় আগেই। এ পাহাড়ের ওপারেই হ্রদ বলে রাখি, এ পাহাড়ও চীনামাটির পাহাড়। এই পাহাড়ের উপর থেকে দেখা যায় দূরের ঐ হ্রদ, যার জন্য শত শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আমরা এসেছিলাম নেত্রকোণা। দূরে দেখা যায় নীলচে-সবুজ হ্রদ এবার কিছুক্ষণের জন্য বকবক থামালাম। শুধুই হ্রদের ছবি...এখানে কবি(!) নীরব... হ্রদের জলে পাহাড়ের ছায়া হ্রদ হ্রদের গা ঘেঁষে আবারও নাম-না-জানা কোন ফুল হ্রদের ওপারে আমাদের অভিযাত্রী দল হ্রদটা কৃত্তিম মনে হয়েছে আমার কাছে। খুব সম্ভবত চীনেমাটির পাহাড়ের বুকে খনন করে বানানো। সেই কারণেই কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় পানির রং এরকম হয়ে গিয়েছে হয়তো। রংটা কিছুটা কপার সালফেটের মতো , পানিতে কিছু পরিমাণ কপার সালফেট মেশানো ছিল বলে আমরা ধারণা করেছিলাম। আমার হাতে চীনেমাটি সিরামিকের পণ্য তৈরিতে ব্যবহার করা হয় যে চীনামাটি, তার যোগান দিতে দিতে এ অঞ্চলের পাহাড়গুলো আস্তে আস্তে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। তবু চীনেমাটি উত্তোলন থামছে না। চীনামাটি বয়ে নিয়ে যাচ্ছে মজুরেরা ফিরে যাচ্ছি আমরা... ফিরে আসার পথে এলোমেলো শাটার টিপে গেলাম। কিছু স্ন্যাপ মনে হলো দেয়ার মতো। দিয়ে দিলাম নিচে। জীবন যেখানে কঠিন ডিএসএলআর এর দুঃখ ভোলার অপচেষ্টা ! ! শেষে এসে অনেক কথাই বলার ইচ্ছে ছিল। পাহাড় কেটে সিরামিকের যোগান দিতে চীনেমাটির অবাধ উত্তোলন, ফলে পাহাড়ের বিলীন হয়ে যাওয়া...হ্রদের পানিতে স্থানীয়দের যথেচ্ছাচার...কিংবা পাহাড়ের গায়ে উজবুক অর্ধশিক্ষিতদের হস্তলিপি আর স্বাক্ষর কার্যক্রম... অনেক কিছু নিয়েই অনেক কিছু বলা যেত। তবে আজকাল এসবই ক্লিশে মনে হয়। কম্পিউটার বিজ্ঞানে অস্ট্রিচ এলগরিদ্ম বা উটপাখি এলগরিদম নামে একটা একগরিদম আছে। উটপাখির নামে এলগরিদমের নামকরণের কারণ হলো, মরু ঝড়ে যখন বাতাস আর বালুর তোপে সব উড়ে যায়, উটপাখি তখন বালুতে মাথা ডুবিয়ে পড়ে থাকে। সহজ ভাষায় এলগরিদমটা এরকম---যখন এমন কোনো সমস্যা আসবে যা সমাধান করা যাবে না...তখন এমন ভাব করো যেন সমস্যাটা চোখেই পড়েনি। কিছুই হয়নি, কিছুই হবে না...চলুন ঘুরে আসি বিরিশিরি।

How to write media Job application

05julay, 2014

To
The Authority
Ekattor Media Limited
Baridhra, Dhaka-1212.


Sub: Application for the post of “Reporter/ Archive management/ Human Resources and Administration.”


Sir,
In response to your advertisement published in “The Daily Prothom Alo” on 03julay, 2014. I have come to know that there are some job opportunities in your media. I consider myself as a suitable candidate for any one from those posts.

Here is my C.V. for your kind consideration.


Sincerely Yours,


Mr.X

why do you choose this Bank

why do you choose this Bank when you are going to apply to a post in a bank you will find a section about why do you chose this bank. In that situation what will be your answer? maybe you will hesitate that what can i write. Dont worry just write like bellow suppose you are going to apply to Exim bank then you have to write Exim bank is one of the best growing bank in our country and it has a good demand to the customer in the country.not only that but since my childhood i thought that one day i will be a banker. so that i chose to join Exim Bank to become a part of it

why do you think you are the right person for this post

when you going to face a viva then get ready to face a question. why do you think you are the right person for this post. so what will be your answer? Now a days every company want experienced person If you have any related experience then your answer should be Already i am working in a well known Bank and I am able to Work in a diversified environment, where there is an opportunity to show my creativity as an individual as well as a member of a team. My objective is to grow myself as the advancement of the organization. for this reason i think i am okey for this post